মনোনয়নে চমক হতে পারে যোগ্য তরুণরা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে একক প্রার্থী চূড়ান্তে তৎপর বিএনপি। এবার নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে প্রার্থী মনোনয়ন দেবে দলটি। তবে আসন্ন নির্বাচনে তরুণ প্রজন্ম, বিশেষ করে জেন-জি’র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। সেজন্য প্রার্থী মনোনয়নে তাদের মনোভাবের কথা আমলে নিতে হবে।

Advertisement

এ বাস্তবতা বিবেচনায় তরুণ প্রার্থীদের গুরুত্ব দেওয়া হবে। মূলত সে কারণেই মনোনয়নে চমক হতে পারেন ‘যোগ্য’ তরুণরা। এরই মধ্যে নিজ নিজ নির্বাচনি এলাকায় এ ধরনের শতাধিক নেতা গণসংযোগ শুরু করেছেন। পাশাপাশি দলীয় মনোনয়ন লাভে তারা কেন্দ্রেও দৌড়ঝাঁপ করছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।

এবার দেশের মোট ভোটারের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই তরুণ। তাদের ভোট টানতে ইতোমধ্যে নানা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বিএনপি। এরই অংশ হিসাবে প্রার্থী মনোনয়নে অপেক্ষাকৃত তারুণ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয়টি বিশেষভাবে দেখা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে সাবেক ছাত্র ও যুব নেতারা এগিয়ে আছেন।

নিজ এলাকায় জনপ্রিয়তা, দলের জন্য ত্যাগ, বিগত দিনের ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা, দুঃসময়ে নেতা-কর্মীদের পাশে থাকা ও সাংগঠনিক দক্ষতা-এসব মানদণ্ড যাচাই করে প্রার্থী বাছাইপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি যুগান্তরকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, মনোনয়নের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। মানদণ্ড হবে প্রার্থীর জনপ্রিয়তা, নির্বাচন করার ক্ষমতা ও সাংগঠনিক দক্ষতা, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা এবং বিগত আন্দোলনে তার অংশগ্রহণ কেমন ছিল।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বৃহস্পতিবার যুগান্তরকে বলেন, কোনো রাজনীতিতে প্রবীণ ও নবীনের সংমিশ্রণ ছাড়া চলে না। আমরা তরুণদের কথা বলছি , কিন্তু একেবারে যে প্রবীণদের বাদ দেওয়া হবে, এমন নয়। আমরা সেটা কখনো বলিনি। এখানে নবীন এবং প্রবীণের সংমিশ্রণে প্রার্থী দেওয়া হবে। জনগণের কাছে যাদের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে এবং ভোট টানতে পারবে- তাদের মনোনয়ন দেওয়া হবে।

বিএনপি নেতারা জানান, এবারের ভোটে জেন-জি’সহ নতুন ভোটারদের মানসিকতা বুঝতে হবে। সে অনুযায়ী প্রার্থী দিতে হবে। অন্যথায় ভোটের মাঠে প্রত্যাশিত ফলাফলে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। ফলে প্রার্থী বাছাইয়ে তারুণ্যের প্রাধান্য থাকবে।

অপেক্ষাকৃত তরুণ অন্তত শতাধিক সম্ভাব্য প্রার্থী ইতোমধ্যে নির্বাচনি মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।

ঢাকা বিভাগ: ঢাকা-৩ আসনে নিপুন রায় চৌধুরী, ঢাকা-৪ আসনে তানভীর আহমেদ রবিন, ঢাকা-৬ আসনে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৭ আসনে ইসহাক সরকার ও হামিদুর রহমান হামিদ, ঢাকা-১০ আসনে ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম ও শেখ রবিউল আলম, ঢাকা-১৫ আসনে মামুন হাসান, ঢাকা-১৬ আসনে আমিনুল হক, ঢাকা-১৮ আসনে এস এম জাহাঙ্গীর হোসেনের নাম আলোচনায় রয়েছে।

এছাড়া গাজীপুর-১ আসনে কাজী ছাইয়েদুল আলম বাবুল, গাজীপুর-২ আসনে এম মঞ্জুরুল করিম রনি, গাজীপুর-৫ আসনে ফজলুল হক মিলন, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে আব্দুস সালাম আজাদ, মানিকগঞ্জ-১ আসনে খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে নজরুল ইসলাম আজাদ ও মাহমুদুর রহমান সুমন, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে আজহারুল ইসলাম মান্নান, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে মশিউর রহমান রনি, নরসিংদী-১ আসনে খায়রুল কবির খোকন, নরসিংদী-৩ আসনে আকরামুল হাসান, নরসিংদী-৪ আসনে আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, নরসিংদী-৫ আসনে ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল ও ইকবাল হোসেন শ্যামল, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ডা. ফেরদৌস আহমেদ চৌধুরী লাকি, কিশোরগঞ্জ- ৬ আসনে মো. শরীফুল আলম, টাঙ্গাইল-১ আসনে জোবাইর আল মাহমুদ রিজভী, টাঙ্গাইল-৩ আসনে মো. মাইনুল ইসলাম ও ওবায়দুল হক নাসির, টাঙ্গাইল-৫ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৬ আসনে রবিউল আওয়াল লাভলু, টাঙ্গাইল-৭ আসনে জেলা কৃষকদলের সভাপতি দিপু হায়দার খানও আলোচনায় রয়েছেন।

এছাড়া কুড়িগ্রাম, বগুড়া অথবা ঢাকার যে কোনো একটি আসন থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন রুহুল কবির রিজভী।

সিলেট বিভাগ : সিলেট-২ আসনে হুমায়ুন কবির, সিলেট-৪ আসনে মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট-৫ আসনে আশিক উদ্দিন চৌধুরী ও ফাহিম আল চৌধুরী এবং সিলেট-৬ আসনে ড. এনামুল হক চৌধুরী ও এমরান আহমদ চৌধুরীর নাম স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপকভাবে আলোচনায় আছে। হবিগঞ্জ-১ আসনে তালহা চৌধুরী ও শেখ সুজাত মিয়া, হবিগঞ্জ-২ আসনে আহমেদ আলী মুকিব, হবিগঞ্জ-৪ আসনে শাম্মী আক্তার শিপা, মৌলভীবাজার-১ আসনে শরিফুল হক সাজু, মৌলভীবাজার-২ আসনে বদরুল আলম চৌধুরী শিপলু, সুনামগঞ্জ-১ আসনে মাহবুবুর রহমান ও কামরুজ্জামান কামরুল, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে এমএ সাত্তার ও কয়ছর এম আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে দেওয়ান জয়নুল জাকেরীন ও নুরুল হক নুরুলের নামও রয়েছে আলোচনায়।

চট্টগ্রাম বিভাগ : চট্টগ্রাম-২ আসনে সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আসনে ব্যারিস্টার মীর হেলাল, চট্টগ্রাম-৭ আসনে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১০ আসনে সাঈদ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১১ আসনে ইসরাফিল খসরু, চট্টগ্রাম-১২ আসনে সৈয়দ সাদাত আহমেদ, চট্টগ্রাম-১৬ আসনে মিসকাতুল চৌধুরী পাপ্পু ও চট্টগ্রাম-৩ আসনে রফি উদ্দিন ফয়সাল ও মিজানুর রহমান ভূঁইয়া মিল্টনের নাম সম্ভাব্য প্রার্থী হিসাবে আলোচনায় আছে। ফেনী-১ আসনে রফিকুল আলম মজনু, কক্সবাজার-৩ আসনে রাশেদুল হক রাসেল ও ফাহিমুর রহমান ফাহিম, কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে আবু নাছের শেখ, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নোয়াখালী-১ আসনে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মামুনুর রশিদ মামুন, নোয়াখালী-৫ আসনে বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, নোয়াখালী-৬ আসনে মাহবুবর রহমান শামীমের নাম এলাকার জনগণের মুখে মুখে ফিরছে।

খুলনা বিভাগ : খুলনায় এবার আগেভাগে মাঠে নেমেছেন সম্ভাব্য এমপি প্রার্থীরা। খুলনা-১ আসনে নজরুল ইসলাম পাপুল, খুলনা-৩ আসনে রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আসনে আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা-৬ আসনে সাংবাদিক আনোয়ার আলদীনের নাম জোরালো আলোচনায় রয়েছে। বাগেরহাট-৪ আসনে বিএনপির ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, বাগেরহাট-৩ আসনে কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, বাগেরহাট-২ আসনে শেখ ফরিদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-১ আসনে শরীফ উদ্দিন জুয়েল, কুষ্টিয়া-২ আসনে অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম, মাগুরা-২ আসনে রবিউল ইসলাম নয়ন, মাগুরা-১ আসনে আলী আহম্মেদ, ঝিনাইদহ-২ আসনে ইব্রাহিম রহমান বাবু ও আসাদুজ্জামান আসাদ, ঝিনাইদহ-৩ আসনে আমিরুজ্জামান খান শিমুল, ঝিনাইদহ-৪ আসনে সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, মেহেরপুর-১ আসনে কামরুল ইসলাম, নড়াইল-২ আসনে মনিরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা-৪ আসনে আমিনুর রহমান আমিন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মাহমুদ হাসান খান, যশোর-১ আসনে হাসান জহির, যশোর-২ আসনে সাবিরা নাজমুল মুন্নি, যশোর-৩ অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৫ আসনে মোহাম্মদ মুছা ও যশোর-৬ আসনে কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণের নাম উঠে এসেছে।

বরিশাল বিভাগ : বরিশাল বিভাগে প্রবীণ-নবীন দুটোর ওপরই আস্থা রাখতে পারে বিএনপি। বরিশাল-১ আসনে জহির উদ্দিন স্বপন ও আকন কুদ্দুসুর রহমান, বরিশাল-৪ আসনে রাজীব আহসান, বরিশাল-২ আসনে দুলাল হোসেন ও সাইফ মাহমুদ জুয়েল, বরিশাল-৫ আসনে সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ নির্বাচনি প্রস্তুতি নিয়েছেন। ভোলা-৪ আসন থেকে নুরুল ইসলাম নয়ন, ভোলা-১ আসনে গোলাম নবী আলমগীর, হায়দার আলী লেলিন, পটুয়াখালী-২ আসনে মুহাম্মদ মুনির হোসেন, পটুয়াখালী-৩ আসনে হাসান মামুন, পটুয়াখালী-৪ আসনে এবিএম মোশাররফ হোসেন, পিরোজপুর-১ আসনে অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন ও হাফিজ আল আসাদ (সাঈদ খান), পিরোজপুর-৩ আসনে এআর মামুন খান এবং ঝালকাঠি-২ আসনে মাহবুবুল হক নান্নু ইতোমধ্যে নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছেন।

কুমিল্লা বিভাগ (সাংগঠনিক) : কুমিল্লা-২ আসনে অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, কুমিল্লা-৪ আসনে এফএম তারেক মুন্সী, কুমিল্লা-৫ আসনে হাজি জসিম উদ্দিন ও এটিএম মিজানুর রহমান, কুমিল্লা-৯ আসনে আবুল কালাম আলোচনায় রয়েছেন। এ ছাড়া কুমিল্লার যে কোনো আসন থেকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে ড. খন্দকার মারুফ হোসেনকে নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে। সম্ভাব্য এসব প্রার্থী মনোনয়ন পেতে যে যার মতো করে কেন্দ্রেও যোগাযোগ বাড়িয়েছেন।

এই বিভাগের চাঁদপুর-২ আসনে ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে নাজমুল হুদা খন্দকার ও আহমেদ ভূঁইয়ার নাম আলোচনায় রয়েছে। রাজশাহী বিভাগ : তরুণদের নিয়ে আলোচনা থেমে নেই রাজশাহী বিভাগেও। এ বিভাগে দলীয় মনোনয়ন পেতে লবিং-তদবিরের পাশাপাশি গণসংযোগ চালাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। রাজশাহী-২ আসনে অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈশা, রাজশাহী-৩ আসনে শফিকুল হক মিলন ও রায়হানুল আলম রায়হান, রাজশাহী-৪ আসনে অধ্যাপক কামাল হোসেন, রাজশাহী-৫ আসনে মাহমুদা হাবীবা, আবু বকর সিদ্দিক ও গোলাম মোস্তফা এবং রাজশাহী-৬ আসনে আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলের নাম উঠে এসেছে। এই বিভাগের সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আমিরুল ইসলাম খান আলীম, নাটোর-১ আসনে তাইফুল ইসলাম টিপু, ডা. ইয়াসির আরাফাত রাজন ও ফারজানা শারমিন পুতুল, নাটোর-২ আসনে রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বগুড়া-৫ আসনে ফজলুর রহমান খোকন, জয়পুরহাট-২ আসনে প্রকৌশলী আমিনুর ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে গোলাম সারওয়ার, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে মো. রকিবুল করিম খান পাপ্পু। পাবনা-৩ আসনে কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, পাবনা-৫ আসনে অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস আলোচনায় রয়েছেন।

ময়মনসিংহ বিভাগ : আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ময়মনসিংহ-১ আসনে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ময়মনসিংহ-২ আসনে মোতাহার হোসেন তালুকদার, ময়মনসিংহ-৩ আসনে আহাম্মদ তায়েবুর রহমান হিরণ, ময়মনসিংহ-৬ আসনে তানভীর হোসেন রানা, ময়মনসিংহ-৯ আসনে মো. মামুন বিন আব্দুল মান্নান, ময়মনসিংহ-১১ আসনে মুহাম্মদ মোর্শেদ আলম। এ ছাড়া বিভাগের জামালপুর-১ আসনে রশিদুজ্জামান মিল্লাত, জামালপুর-৪ আসনে ব্যারিস্টার সালিমা বেগম আরুণি, জামালপুর-৩ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নেত্রকোনা-৩ আসনে মো. মোস্তাফা-ই জামান সেলিম, নেত্রকোনা-২ আসনে অধ্যাপক ডা. আনোয়ারুল হক, নেত্রকোনা-৫ আসনে শহীদুল্লাহ ইমরান এবং নেত্রকোনা-১ আসনে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আলোচনায় রয়েছেন।

রংপুর বিভাগ : রংপুর বিভাগে মনোনয়ন দৌড়ে আলোচনায় রয়েছেন রংপুর-১ আসনে ওয়াহেদুজ্জামান মাবু, রংপুর-২ আসনে মাহফুজ উন নবী ডন ও অ্যাডভোকেট গোলাম রসুল বকুল, রংপুর-৩ আসনে শামসুজ্জামান সামু ও আনিসুর রহমান লাকু, রংপুর-৪ আসনে আফসার আলী, রংপুর-৫ আসনে ডা. জহিরুল ইসলাম। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মির্জা ফয়সাল আমিন, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে আব্দুল ওয়াদুদ নূর আলিফ, দিনাজপুর-১ আসনে মনজুরুল ইসলাম মঞ্জু, দিনাজপুর-২ আসনে মামুনুর রশিদ কালু ও অ্যাডভোকেট আবদুল আজিজ, দিনাজপুর-৫ আসনে ব্যারিস্টার কামরুজ্জামান, নীলফামারী-৪ আসনে বেবী নাজনীন, কুড়িগ্রাম-১ আসনে ডা. মো. ইউনুছ আলী, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মমতাজ বেগম লিপি, গাইবান্ধা-১ আসনে অধ্যাপক ডা. জিয়াউল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ আসনে মাহমুদুন নবী টিটুল, গাইবান্ধা-৩ আসনে রফিকুল ইসলাম রফিক, গাইবান্ধা-৪ আসনে অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম এবং পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ।

ফরিদপুর বিভাগ (সাংগঠনিক) : ফরিদপুর-২ আসনে শামা ওবায়েদ, ফরিদপুর-৪ আসনে শহিদুল ইসলাম বাবুল, ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী নায়াব ইউসুফ, মাহবুবুল হাসান পিংকু ও সৈয়দ মোদাররেছ আলী, মাদারীপুর-১ আসনে ইয়াজ্জেম হোসেন রোমান, মাদারীপুর-২ আসনে মিল্টন বৈদ্য, মাদারীপুর-৩ আসনে আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন অপু, গোপালগঞ্জ-১ আসনে সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ আসনে সরদার মো. নুরুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে এসএম জিলানীর নির্বাচনী প্রস্তুতি রয়েছে।

বিএনপি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *